রোগ নিরাময়ে মধুর গুণাগুণ
- চায়ের সঙ্গে মধু ও আদার রস মিশিয়ে খেলে সর্দি রোগের উপশম হয় (১ চামচ মধু + ১ চামচ আদার রস)।
- তুলসী পাতার এক চা চামচ রস ও সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে খেলে অল্প সময়ের মধ্যেই কাশি দূর হয়।
- ২ চা চামচ মধু ১ গ্লাস কুসুম গরম পানির সঙ্গে সকালে ও রাতে খেলে শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমে অনেকের মতে, এটা টনিকের মতো কাজ করে।
- শিশুদের দৈহিক গড়ন, রুচি বৃদ্ধি, ওজন বৃদ্ধি ও পেট ভালো রাখার জন্য প্রত্যহ এক চা চামচ মধু গরম দুধ ও গরম পানির সঙ্গে নাশতা ও রাতের খাবারের সঙ্গে দিতে হবে।
মধুতে কোনো কোলস্টেরল নেই। সুস্থ অসুস্থ যে কেউ মধু খেতে পারেন। সুস্থ মানুষ দিনে দু’চা-চামচ মধু অনায়াসে খেতে পারেন। বেশি খেতে চাইলে শর্করা জাতীয় খাদ্য ভাত, রুটি, আলু কমিয়ে খেতে হবে। অন্যথা মোটিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে পরিমিত পরিমাণ খেলে মোটা হওয়ার ভয় নেই। হজমের গোলমাল, হার্টের অসুখ, ডায়াবেটিস প্রভৃতিরোগে আধা চা-চামচ এর বেশি মধু না খাওয়াই ভালো। পোড়া, ক্ষত ও সংক্রমণের জায়গায় মধু লাগালে দ্রুত সেরে যায়।
বিঃদ্রঃ
- মধু ফ্রিজে রাখার দরকার নাই মধু কখনো নষ্ট হয় না। সম্ভব হলে রোদে দিন।
- সনাতন পদ্ধতিতে মধু খাঁটি না নকল তা বুঝা যায় না। মধু কতটুকু খাঁটি তা ল্যাবে পরীক্ষা ছাড়া কখনো বুঝা সম্ভব না।
- যার-তার খাছ থেকে মধু কিনে প্রতারিত না হয়ে বিশ্বস্ত “জান্নাত হোমেড বেবি ফুড” থেকে সংগ্রহ করুন।
- মধু চাষ করা যায় না , ফুল থেকে মৌমাছি মধু সংগ্রহ করে।
Reviews
There are no reviews yet.