স্বাস্থ্যকর ও নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের জন্য চাই স্বাস্থ্যকর চর্বি। ঘাস খেয়ে বেড়ে ওঠা গাভীর দুধ থেকে তৈরি ঘিয়ে মেলে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স ফ্যাট বা চর্বি। ছোট ও মাঝারি ‘চেইন’য়ের এ্ চর্বি প্রদাহের মাত্রা মৃদু করতে সাহায্য করে। কারণ এই চর্বি দ্রুত ভাঙে এবং হজম হয় সহজে। ফলে হজম প্রক্রিয়া, গলব্লাডার ও কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলী বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে
- হজম ক্ষমতা– ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়।
- রোগ প্রতিরোধ– বাটইরিক অ্যাসিড শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- খিদে বাড়ায়– হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।
- পজিটিভ ফুড– বহু প্রাচীন কাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাও বলছে ঘি খেলে পজিটিভিটি বাড়ে। কনশাসনেস উন্নত হয়। আনন্দবাজার
- ত্বকের সৈন্দর্য বৃদ্ধি করে– আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে ঘি হল হল প্রকৃতিক ময়েশ্চারাইজার, যা ত্বক এবং ঠোঁটের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতা ফিরিয়ে আনতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, প্রতিদিন অল্প পরিমাণ ঘি-এর সঙ্গে যদি সামান্য় জল মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন, তাহলে ত্বকের বয়স চোখে পরার মতো কমে।
আরও কিছু উপকারিতা: নিয়মিত ঘি খেলে দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এতটাই শক্তিশালী হয়ে ওঠে যে কোনও ধরনের সংক্রমণই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
প্রাচীনকাল থেকেই খাবারে ঘি ব্যবহার হয়ে আসছে।
1 review for হোমমেড ঘি