খেজুর চিনি
Logo

Jannat Baby Food

Product view datesuger 6.webp
Product view datesuger 2.webp
Product view datesuger 4.webp
Product view datesuger 5.webp
Product view datesuger 7.webp
Product view datesuger 3.webp
Product view datesuger 1.webp

খেজুর চিনি

1

Categories

৬ মাস
৭ মাস
৮ মাস
৯ মাস
১০ মাস
১০ মাস + যেকোন বয়সী

Variations

Description & Review

পুষ্টি উপাদানসমূহ (প্রতি ১০০ গ্রামে)

  • এনার্জি: ৩৮৩.৩৫ কিলোক্যালরি
  • কার্বোহাইড্রেট: ৮৬.৫৮ %
  • প্রোটিন: ৬.৯২ %
  • ফ্যাট: ০.০০ %
  • ময়েশ্চার: ৪.৭৬ %

বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিসিএসআইআর) কর্তৃক পরীক্ষিত

খেজুর চিনি কিভাবে খাবেন?

  • এক গ্লাস দুধে ১ চামচ খেজুর চিনি মিশিয়ে খাবেন। সেরেলাক, সুজি,সেমাই,ফিরনি, বা যে কোন ডেজার্ট আইটেমের সাথে মিশিয়ে বা শুধু এমনি ও খেতে পারবেন ইনশাআল্লাহ
  • ২ চামচ খেজুর চিনি অল্প পরিমান পানি দিয়ে জাল করে ও খাওয়াতে পারবেন

ছোট্ট এই ফলটায় কী কী গুণাগুণ আছে জানতে চাইলে বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ শামছুন্নাহার নাহিদ বললেন,শিশুদের জন্য খেজুর ভারি উপকারী। খেজুরের মধ্যে আছে ক্যালসিয়াাম, সালফার, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন বি-৬, ফলিক অ্যাসিড, আমিষ, শর্করা। তাই খেজুর শুধু সুস্বাদুই নয়, পুষ্টিকরও বটে৷ তবে যাঁদের রক্তে চিনির পরিমাণ বেশি শুধু তাঁদের বেলায় খেজুর খাওয়ায় খানিকটা বিধিনিষেধ আছে ।

হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা বাড়াতে: খেজুর হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহে গতি সঞ্চার করে।

ক্যানসার প্রতিরোধে: খেজুর পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ এবং প্রাকৃতিক আঁশে পূর্ণ। এক গবেষণায় দেখা যায় খেজুর পেটের ক্যানসার প্রতিরোধ করে। আর যাঁরা নিয়মিত খেজুর খান তাদের ক্যানসারের ঝুঁকিটাও কম থাকে।

মায়ের বুকের দুধ: বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন মায়েদের জন্য খেজুর এক সমৃদ্ধ খাবার। এই খেজুর মায়ের দুধের পুষ্টিগুণ আরও বাড়িয়ে দেয়। শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে। অন্যদিকে শরীরের প্রয়োজনীয় শর্করার ঘাটতি পূরণ করে দেয়। হাড় গঠনে সহায়ক: ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। আর খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম। যা হাড়কে মজবুত করে।

অন্ত্রের গোলযোগ: অন্ত্রের কৃমি প্রতিরোধে খেজুর বড় ভূমিকা রাখে। খেজুর অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে হজমেও সহায়তা করে।

দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে: খেজুর দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, সঙ্গে রাতকানা রোগ প্রতিরোধেও খেজুর অত্যন্ত কার্যকর।

কোষ্ঠকাঠিন্য: খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টিগুণ, যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে।

সংক্রমণ: যকৃতের সংক্রমণে খেজুর উপকারী। এ ছাড়া গলাব্যথা, বিভিন্ন ধরনের জ্বর, সর্দি এবং ঠান্ডার বিরুদ্ধে লড়াই করার এক অসাধারণ ক্ষমতা আছে খেজুরে।

খেজুর মাড়ি শক্ত করে। দাঁত গঠনে রাখে বিশেষ ভূমিকা।

গ্রন্থনা: সিদ্ধার্থ মজুমদার

বয়স সীমা

👶৬ মাস বয়সী শিশু থেকে শুরু করে যে কোন বয়সি মানুষ এই খেজুর চিনি খেতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ।

ইম্পোর্টেড ও ফরমালিনমুক্ত খেজুর সংগ্রহ করে, বিচি ছাড়িয়ে ধুয়ে রোদে খেজুর ভালোমতো শুকিয়ে ঘরে, গ্রাইন্ডারে গ্রাইন্ড করা হয়। এটি ১০০% হালাল ও আপনার বেবির জন্য নিরাপদ আলহামদুলিল্লাহ

👶ডাক্তারের পরামর্শে অনেকে বাচ্চাকে সলিড খাবারের সাথে চিনি,লবন, এড করেন না। ফলে বাচ্চা নতুন খাবারে স্বাদ না পেয়ে খেতে অনিহা প্রকাশ করে

যেহেতু মায়ের দুধের টেষ্ট হালকা মিষ্টি হয় আর এটার সাথে বেবি পরিচিত। তাই তার খাবারে সে টেষ্ট খুজে আর তাই খাবার টা তে হালকা মিষ্টি যোগাতে এড করতে পারেন আমার তৈরি খেজুর চিনি। যা বাচ্চার খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দিবে ইনশাআল্লাহ।

শুধু বাজারের চিনি খেলে বাচ্চাদের পেটে গ্যাস হয় পেট ফেপে যায় রুচি নষ্ট হয়ে যায়।যা খেলে বাচ্চাদের অনেক বড় সমস্যা হতে পারে।আর সাদা চিনি কে সাদা বিষ ও বলে ডাক্তার

Related Products

Popular Products